আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Entacyd Plus এন্টাসিড প্লাস ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Entacyd Plus এন্টাসিড প্লাস ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
এ্যালুমিনাম হাইড্রোক্সাইড ৪২৫ মি.গ্রা., ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ৪০০ মি.গ্রা. ও সিমেথিকন ৩০ মি.গ্রা./ট্যাবলেট। এ্যালুমিনাম হাইড্রোক্সাইড ২০০ মি.গ্রা., ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ৪০০ মি.গ্রা. ও সিমেথিকন ৩০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সাসপেনশন।
নির্দেশনা :
পাকস্থলী বা অস্ত্রে ঘা, পাকস্থলীর প্রদাহ, পেপটিক ইসোফ্যাগাইটিস, অম্লাধিক্য, বুক জ্বালায় ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
ট্যাবলেট: ২ টি ট্যাবলেট খাবার ১-৩ ঘণ্টা পরে এবং রাত্রে শোবার সময়। সাসপেনশন: চা চামচের পূর্ণ দুই চামচ খাবার ১-৩ ঘন্টা পরে এবং শোবার সময়।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
যেসব রোগীদের হাইপোফসফেটেমিয়া আছে তাদেরকে এই ওষুধ দেয়া যাবে না।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য কিংবা বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
গর্ভধারণের প্রথম তিন মাস এটি ব্যবহার না করার পরামর্শ দেয়া হয়।
সরবরাহ :
এন্টাসিড গ্লাস ট্যাবলেট : প্রতিটি বাক্সে আছে ২০০ টি তুলে খাওয়ার ট্যাবলেট। এন্টাসিড গ্লাস সাসপেনশন : প্রতিটি পেট বোতলে আছে ২০০ মি.লি. সাসপেনসন।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ