আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Alarid এ্যালারিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Alarid এ্যালারিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
কিটোটিফেন। ১ মি.গ্রা. ট্যাবলেট এবং ১ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সিরাপ ।
নির্দেশনা :
ব্রংকিয়াল এ্যাজমার প্রতিরোধক চিকিৎসায় এবং এলার্জিক রাইনাইটিস ও কনজাংকটিভাইটিসের উপসর্গ প্রশমনে নির্দেশিত ।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
পূর্ণবয়স্ক : সাধারণভাবে ১ মি.গ্রা. করে দিনে ২ বার খাবারের সাথে খেতে হবে। বিশেষ ক্ষেত্রে এক সাথে ২ মি.গ্রা. দিনে ২ বার খাওয়া যাবে। ৩ বছরের অধিক বয়স্ক ১ মি.গ্রা. করে দিনে ২ বার আহারের সাথে সেব্য। খুব বেশি ঘুম পেলে চিকিৎসা শুরুর প্রথম ক’দিন রাতের বেলা খাবারের সাথে ০.৫ থেকে ১ মি.গ্রা. এ্যালারিড অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে।
৬ মাস-৩ বছরের শিশু : প্রতি কেজি ওজনের জন্য, ০.০৫ মি.গ্ৰা. (০.২৫ মি.গ্রা. সিরাপ) করে দিনে দুইবার ( সকালে এবং বিকালে একবার) সেব্য। বার্ধক্য : পূর্ণবয়স্কদের অনুরূপ মাত্রা অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
মুখে খাওয়ার এন্টিডায়াবেটিক এজেন্টের সাথে সেবনে রক্তে অনুচক্রিকার মাত্রা হ্রাস পেতে পারে। গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে গ্রহণ অনুমোদিত নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
তন্দ্রাচ্ছন্নতা, মুখে শুষ্কতা এবং মৃদু মাথা ঝিম্ ঝিম্ ভাব দেখা দিতে পারে।
সরবরাহ :
এ্যালারিড ট্যাবলেট : ১০ x ১০টি এ্যালারিড° সিরাপ : ১০০ মি.লি.।
ঔষধের ব্যবহার:
রাসায়নিক দিক থেকে ঔষধ একটি ক্রিয়াশীল পদার্থ। তাই বলা হয়, নির্দিষ্ট মাত্রায় ও নির্দিষ্ট রোগে ব্যবহৃত না হলে ঔষধ পরিণত হয় বিষে। তা কেড়ে নিতে পারে একাধিক জীবন। ঔষধের যৌক্তিক ব্যবহার তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।
আরও দেখুনঃ