আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Obenil ওবিনি ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Obenil ওবিনি ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
সিনুট্রামিন হাইড্রোক্লোরাইড মনোহাইড্রেট ৫ মি.গ্রা. ক্যাপসুল।
নির্দেশনা :
দৈহিক স্থূলতা ও ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
১০ মি.গ্রা. দিনে খাবারের মা বা বারের সাথে যদি কম ওজন কমে তবে মাত্রা ৪ শন করতে হবে মা মোট ১৫ মি.গ্রা. দিনে একবার পর্যন্ত দেখা ৫. মি.গ্রা. মাত্রা সেসব রোগীদের জন্য সংরক্ষণ করা উচিত যারা ১০ মি.গ্রা. করতে পারেন না।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
অতিসংবেদনশীল, যে সব রোগীর কোন দিলে রক্তচাপ এবং হৃদস্পন্দন বেড়ে যায় যেমন- ডিকনজেস্টেন্ট, কাশি, ঠান্ডা, এনার্জির ওষুধ, যার মধ্যে আছে বিনাইন প্রদান এমিন, এফিড্রিন এবং সিউডোএফিড্রিন।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুখ সুকিয়ে মাওয়া, মাথা ব্যাথা হয়, ঘুমের অসুবিধা, কোষ্ঠকাঠিনा, ডায়ারিয়া, ঘুম ঘুম ভাব, নাকের প্রদার ইত্যাদি।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
এম এ আই ব্যবহার নখের দুই সপ্তাহের মধ্যে অথবা একসাথে সিবুট্রামিন ব্যবহার করা যাবে না।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
গর্ভাবস্থায় ব্যবহা এবং নার্সিং মান্ডোদের সিটামিন দেয়া নিষেধ।
সরবরাহ :
বিনীয় ৫ ক্যাপসুল ৩ x ১০ টি।
ঔষধের ক্রিয়া :
ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:
ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও দেখুনঃ