Contilex কনটিলেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Contilex কনটিলেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Contilex কনটিলেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

গ্লুকোসামিন সালফেট ২৫০ মি.গ্রা. এবং কনড্রয়টিন সালফেট ২০০ মি.গ্রা./ট্যাবলেট।

 

Contilex কনটিলেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা :

আঙ্গুল, কাঁধ এবং অন্যান্য ওজন বহনকারী অস্থিসন্ধির অস্টিওআরথ্রাইটিসের চিকিৎসায়। খাদ্য- সম্পূরক হিসেবে, অস্টিওআরথ্রাইটিস প্রতিরোধে।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

১-২ টি ট্যাবলেট দিনে তিন বার। ৬০ দিন পর সেবন মাত্রা প্রয়োজন অনুসারে কমিয়ে আনা যায়।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

গ্লুকোসামিন এবং কনড্রয়টিন এর কোনরূপ প্রতিনির্দেশনা জানা নেই। তবে এই উপাদানগুলির প্রতি প্রমাণিত অতিসংবেদনশীলতা থাকলে এটি তাদের প্রতি প্রতিনির্দেশিত ।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

কোন উল্লেখযোগ্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি। অল্প ও পরিবর্তনযোগ্য আন্ত্রিক গ্যাস তৈরী করতে পারে।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

কনড্রয়টিন এন্টিকোয়াগুলেন্টস্ যেমন ওয়ারফেরিন, হেপারিন-এর রক্ত তরলীকরণ প্রবণতা বাড়িয়ে দিতে পারে।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে বিশেষ সতর্কতার সাথে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে গ্লুকোসামিন এবং কনড্রয়টিন গ্রহণ করা উচিত।

সরবরাহ :

কনটিলেক্স® ট্যাবলেট : ৫ × ৬ টি।

 

Contilex কনটিলেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

ঔষধের ক্রিয়া

ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:

ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।

ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment