Zox জক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Zox জক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Zox জক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

নাইটাজক্সানাইড ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট এবং ১০০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সাসপেনশন।

 

Zox জক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা :

ক্রিপ্টোস্পোরিডিয়াম পারতাম এবং জিয়ারডিয়া লাম্‌রিয়া দ্বারা সৃষ্ট ডায়রিয়া, অ্যামিবিয়াসিস এবং কৃমির সংক্রমণ ।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

১-৩ বছর। ৫ মি.লি. দিনে ২ বার ৩ দিন। ৪-১১ বছর ১০ মি.লি. দিনে ২ বার ৩ দিনে ২ বার করে ৩ দিন । দিন। >১২ বছর। ২৫ মি.লি. অথবা ১ টি ট্যাবলেট

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

নাইটাজক্সানাইড অথবা এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

সাধারণতঃ সু-সহনীয়।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি ‘বি’। স্পষ্টভাবে প্রয়োজনীয় বিবেচিত হলেই গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা উচিত। স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

সরবরাহ :

জক্স ” ট্যাবলেট ৫ × ৬টি।

জক্স সাসপেনশন : ৩০ মি.লি.।

জক্স সাসপেনশন: ৬০ মি.লি.।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

Zox জক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ 

Leave a Comment