আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Nexum নেক্সাম ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Nexum নেক্সাম ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
ইসোমিপ্রাজল ২০ ও ৪০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট, ২০ এবং ৪০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল এবং ৪০ মি.গ্রা./ভায়াল ইঞ্জেকশন।
নির্দেশনা :
গ্যাস্ট্রো ইসোফ্যাজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ (GERD) এর চিকিৎসায়-ইরোসিভ ইসোফ্যাগাইটিসের প্রশমনে, ইরোসিভ ইসোফ্যাগাইটিসের মেইনটেন্যান্স ডোজ হিসাবে, গ্যাস্ট্রো ইসোফ্যাজিয়াল রিএা এর উপসর্গ প্রশমনে, নন-স্টেরয়ডাল প্রদাহরোধী ওষুধ (NSAID) দ্বারা চিকিৎসার ফলে সৃষ্ট গ্যাস্ট্রিক আলসার, হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি (H. pylori) দমনে যা ডিওডেনাল আলসারের পুনঃআবির্ভাব এর সম্ভাবনা কমিয়ে দেয় ।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
২০ মি.গ্রা. বা ৪০ মি.গ্রা. প্রতিদিন একবার করে ৪-৮ সপ্তাহ।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
গ্যাস্ট্রিক আলসার এবং ডিসপেপসিয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহারের পূর্বে ম্যালিগনেন্সির সম্ভাবনাকে যাচাই করে দেখতে হবে । এন্টিবায়োটিকের সংগে ব্যবহারের পূর্বে এদের ওষুধ নির্দেশনা দেখে নিতে হবে ।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
মাথা ব্যথা, ডায়রিয়া এবং তলপেটে ব্যথা । অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়াঃ জন্ম নিরোধক বড়ি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি-‘বি’। খুব বেশী দরকার হলেই গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা উচিত। যেহেতু ইসোমিপ্রাজল মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয়, সেহেতু ওষুধটি সেবনে বিরত থাকা উচিত নাকি শিশুকে দুগ্ধপানে বিরত রাখা উচিত তা মা এর ওষুধটির প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
সরবরাহ :
নেক্সাম’ ২০ ট্যাবলেট : ৫ x ১০ টি। নেক্সাম ৪০ ট্যাবলেট : ৩ x ১০ টি। নেক্সাম ২০ ক্যাপসুল : ৬ × ১০ টি। নেক্সাম” ৪০ ক্যাপসুল : ৫ × ৬ টি।
নেক্সাম” ৪০ আইডি ইনঞ্জেকশন: প্রতিটি বাক্সে আছে লাইয়োফিলাইজড ইসোমিপ্রাজল ৪০ মি.গ্রা. এর একটি ভায়াল, ৫ মি.লি. ০.৯% সোডিয়াম ক্লোরাইড ইঞ্জেকশনের একটি অ্যাম্পুল এবং একটি ৫ মি.লি. স্টেরাইল ডিসপোজেবল সিরিঞ্জ ।
আরও দেখুনঃ