Site icon Medical Gurukul [ মেডিকেল গুরুকুল ] GOLN

Nacromin ন্যাক্রোমিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য

Nacromin ন্যাক্রোমিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Nacromin ন্যাক্রোমিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য । বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Nacromin ন্যাক্রোমিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

সোডিয়াম ক্রোমোপ্লাইকেট ২% চোখের অপস্।

 

 

নির্দেশনা :

চোখের এলার্জিতে যেমন ভারনাল কেরাটো কনজাংটিভাইটিস, ভারনাল কেরাটাইটিস এবং এলার্জিক কেরাটো কনজাংটিভাইটিস-এর প্রতিরোধে এবং লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

১-২ ফোঁটা করে আক্রান্ত চোখে দিনে ৪-৬ বার।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

যে সমস্ত ব্যক্তির ওষুধটির প্রতি অথবা এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা আছে তাদের জন্যে ওষুধটি প্রযোজ্য নয়। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া । প্রয়োগের পর পরই চোখে অস্থায়ী জ্বালাপোড়ার অনুভূতি।

 

আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

কেবলমাত্র বিশেষ দরকারে গর্ভাবস্থায় এর প্রয়োগ করা যেতে পারে।স্তন্যদানকালে সতর্কতার সাথে ওষুধটি প্রয়োগ করতে হবে।

সরবরাহ :

ন্যাকোমিন” চোখের ড্রপস্ ১০ মি.লি.।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version