Pevitin পেভেটিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Pevitin পেভেটিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Pevitin পেভেটিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান:

ইকোনাজোল নাইট্রেট ১০ মি.গ্রা. এবং ট্র্যায়ামসিনোলোন এসিটোনাইড ১ মি.গ্রা./গ্রাম ক্রীম ।

 

Pevitin পেভেটিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা:

ত্বকীয় প্রদাহী ডার্মাটোমাইকোসিস এবং প্রদাহী ত্বকীয় সমস্যাগুলি, যেখানে ব্যাকটেরিয়া অথবা ছত্রাক আক্রমণের ভয় থাকে, সেগুলি চিকিৎসার জন্য নির্দেশিত ।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ

আক্রান্ত স্থানে মৃদুভাবে নিনে দুইবার ১৪ দিন পর্যন্ত।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

টিউবারকুলার বা লিউটিক ত্বকীয় ততে অথবা ভাইরাসজনিত রোগে (যেমন- হার্পিস, ভ্যাকসিনিয়া, ভ্যারিসেলা) ব্যবহার করা উচিত নয়। দীর্ঘমেয়াদী স্টেরয়েড থেরাপি উপেক্ষা করা উচিত, কারণ অ্যাড্রেনাল সাপ্রেশন ঘটতে পারে, এ্যাট্রোপি, ট্যালেনজেক্টেসিয়া এবং স্ট্রায়া ঘটাতে পারে।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

মৃদু জ্বালা-পোড়া হতে পারে। অতিসংবেদনশীলতা খুব কম দেখা যায়।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

এখন পর্যন্ত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

সরবরাহ :

পেডিটিন’ ক্রীম : ১০ গ্রাম।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

Pevitin পেভেটিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment