আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Fusid ফুসিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Fusid ফুসিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
ফিউরোসেমাইড বি.পি.। ৪০ মি.গ্ৰা. ট্যাবলেট এবং ২০ মি.গ্রা./২ মি.লি. ইঞ্জেকশন।
নির্দেশনা :
হৃৎপিন্ড, ফুসফুস, বৃক্কীয় ও যকৃতের ইডিমা, পেরিফেরাল ইডিমা অথবা ভেনাস ইনসাফিসিয়েন্সি এবং উচ্চ রক্তচাপে নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
প্রারম্ভিক দৈনিক মাত্রা ২০ মি.গ্রা. অথবা ১ দিন অন্তর ৪০ মি.গ্রা. করে। দৈনিক সবোচ্চ ৮০ মি.গ্রা. করে দেয়া যেতে পারে। শিশু : দৈনিক ১ থেকে ৩ মি.গ্রা./কেজি দেহ ওজনে। ইঞ্জেকশন আই এম/আই ভি পথে ২০-৫০ মি.গ্ৰা. দেয়া যেতে পারে ।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
মূত্র তৈরীতে বৃক্কের অকার্যকারিতা, ইলেকট্রোলাইট-এর স্বল্পতা এবং কোমার পূর্বাবস্থা (লিভার সিরোসিস থ াকলে), ফিউরোসেমাইড অথবা সালফোনামাইড-এর প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
অ্যালকালোসিস, ইউরিক এসিড রিটেনশন, বাত, হাইপারগ্লাইসেমিয়া, গ্লাইকোসুরিয়া ।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
এসিই ইনহিবিটর, লিথিয়াম, নেফ্রোনের জন্য বিষাক্ত এ্যান্টিবায়োটিক।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
পালমোনারী ইডিমা এবং গর্ভবতী মায়েদের প্রথম তিন মাসের মধ্যে কার্ডিওজেনিক শক দেখা দিলে ও স্তন্যদানকালে সাবধানতার সাথে ব্যবহার করতে হবে।
সরবরাহ :
ফুসিড ট্যাবলেট : ১০ x ২০ টি। ফুসিড ইঞ্জেকশন : ২ × ৫ টি।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ