Frabex ফ্রাবেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Frabex ফ্রাবেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Frabex ফ্রাবেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

ট্রানেক্সামিক এসিড ৫০০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল এবং ৫০০ মি.গ্রা. ইঞ্জেকশন।

 

Frabex ফ্রাবেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা :

অতিরিক্ত রক্তস্রাব, প্রোস্টেট এবং রাডারের কো-অগুলোপ্যাথি আছে এমন রোগীর দাঁত তোলার ক্ষেত্রে, আলসারেটিভ কোলাইটিস, পরিপাকতন্ত্রের রক্তক্ষরণ, প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া ইত্যাদি।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

ক্যাপসুল : ১-১.৫ গ্রাম দিনে ২/৩ বার । ইঞ্জেকশন : ৫ থেকে ১০ মি.লি. দিনে ৩ বার। শিশুদের ক্ষেত্রে: ১০-২৫ মি.গ্রা./প্রতি কেজি হিসেবে দিনে ২/৩ বার।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

অনিয়মিত রক্তস্রাব, ডেসিমিনেটেড ইন্ট্রাভাসকুলার কোঅগুলেশন, গ্রম্বো এম্বোলিক ডিজিজ, गान সাব এরাকনয়েড হেমোরেজ, অপতসংবেদনশীলতা।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

পরিপাকতন্ত্রের উপসর্গ, ত্বকের এলার্জি ইত্যাদি।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

অন্য ওষুধের সাথে বিক্রিয়া:

উল্লেখযোগ্য তেমন কিছু পাওয়া যায়নি।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

ক্যাটাগরি-বি

সরবরাহ :

ফ্রাবেক্স” ক্যাপসুল : ২০ টি। ফ্রাবেক্স ইঞ্জেকশন : ৬ টি ।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

Frabex ফ্রাবেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment