আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় B 50 Forte বি ৫০ ফোট ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
B 50 Forte বি ৫০ ফোট ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
(থায়ামিন হাইড্রোক্লোরাইড ৫ মি.গ্রা., রিবোফ্ল্যাভিন ২ মি.গ্রা., পাইরিডক্সিন হাইড্রোক্লোরাইড ২ মি.গ্রা. এবং নিকোটিনামাইড ২০ মি.গ্রা.)/ট্যাবলেট, ক্যাপসুল ও প্রতি ৫ মি.লি. সিরাপ। (থায়ামিন হাইড্রোক্লোরাইড ৫০ মি.গ্রা., রিবোফ্ল্যাভিন ৪ মি.গ্রা., পাইরিডক্সিন হাইড্রোক্লোরাইড ১০ মি.গ্রা., – নিকোটিনামাইড ১০০ মি.গ্রা., ডি-প্যানথেনল ৫ মি.গ্রা.)/ইঞ্জেকশন ।
নির্দেশনা :
মুখে, ঠোঁটে অথবা জিহবায় ঘা বেরিবেরি, এবং স্নায়ু প্রদাহ, শিশুদের প্রারম্ভিক জীবনের স্বাস্থ্য এবং বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ, বয়স্কদেরক্ষুধামন্দা, বি ভিটামিনের অভাব পূরণে, বিশেষতঃ গর্ভাবস্থায়, স্তন্যদানকালে অথবা নির্দিষ্ট খাবার গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে ঘাটতি দেখা দিলে ব্যবহার্য।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
ট্যাবলেট/ক্যাপসুল : ১-২টি দিনে তিনবার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী । সিরাপ : দিনে ২-৩ চা চামচ। ইঞ্জেকশন : কেবলমাত্র মাংসপেশীতে বা শিরায় ব্যবহারের জন্য, ২ মি.লি. = দিনে অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না ।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
কিছু ক্ষেত্রে এলার্জিক বিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে নিরাপদে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সরবরাহ :
ক্যাপসুল : ২৫ x ১০ টি। বি-৫০০ ফোর্ট সিরাপ ১০০ মি.লি ও ২০০ মি.লি.। বি-৫০ ফোর্ট ইঞ্জেকশন : ২ x ৫ টি।
ঔষধের ব্যবহার
রাসায়নিক দিক থেকে ঔষধ একটি ক্রিয়াশীল পদার্থ। তাই বলা হয়, নির্দিষ্ট মাত্রায় ও নির্দিষ্ট রোগে ব্যবহৃত না হলে ঔষধ পরিণত হয় বিষে। তা কেড়ে নিতে পারে একাধিক জীবন। ঔষধের যৌক্তিক ব্যবহার তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।
আরও দেখুনঃ