Becospray বেকোস্পে ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Becospray বেকোস্পে ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Becospray বেকোস্পে ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

বেক্লোমিথাসন ডাইপ্রোপায়োনেট ৫০ মাইক্রোগ্রাম/স্প্রে।

নির্দেশনা :

এটি বর্ষব্যাপী এবং মৌসুমী এলার্জি জনিত নাসাপ্রদাহ, ভেসোমটর নাসাপ্রদাহের প্রতিরোধ ও চিকিৎসার জন্য নির্দেশিত।

 

Becospray বেকোস্পে ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

প্রাপ্ত বয়স্ক : প্রতি নাসারন্ধ্রে দুইটি করে স্প্রে দিনে দুইবার। শিশু (৬-১২ বছর) : প্রতি নাসারন্ধ্রে একটি করে স্প্রে দিনে দুইবার। শিশুদের বয়স ৬ বছরের নীচে হলে ব্যবহার করা যাবে না।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

এ ওষুধের কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা হলে ব্যবহার করা যাবে না।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

দূর্লভ ক্ষেত্রে নাকের পর্দা ছিদ্র হয়ে যেতে পারে। অন্যান্য ন্যাজাল স্প্রের মতই নাক ও গলায় শুষ্কভাব, জ্বালাপোড়া, অস্বস্তিকর স্বাদ ও গন্ধ এবং নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ দেখা যেতে পারে ।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

এরকম কোন প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

কোন পর্যাপ্ত ও সুপ্রতিষ্ঠিত তথ্য প্রমাণাদি পাওয়া যায়নি। কেবলমাত্র গর্ভবতী মায়েদের ভ্রুণের সম্ভাব্য ক্ষতির চেয়ে উপকারিতা অপেক্ষাকৃত বেশী বিবেচিত হলেই ব্যবহার করা যেতে পারে।

সরবরাহ :

বেকোস্প্রে : ২০০ টি মিটারড় ডোজ স্প্রে।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

Becospray বেকোস্পে ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment