আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Maxrin ম্যাক্সরিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Maxrin ম্যাক্সরিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
ট্যামসুলোসিন হাইড্রোক্লোরাইড 0.8 মি.গ্রা. ক্যাপসুল।
নির্দেশনা :
বিনাইন প্রোস্টেট গ্রন্থির বৃদ্ধিজনিত (বি পি এইচ) রোগের চিকিৎসা এবং নিয়ন্ত্রণে নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
১টি ক্যাপসুল দৈনিক একবার একই সময়ে নির্দেশিত।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
অতিসংবেদনশীলতা, অর্থোস্ট্যাটিক হাইপোটেনশনের লক্ষণ (মাথা ঘোৱা, দুর্বল লাগা ) দেখা দিলে এবং মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বৃক্ষের ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
মাথা ঘোরা, অস্বাভাবিক বীর্যস্খলন এবং কদাচিৎ মাথা ব্যথা, দৌর্বল্য, অবস্থাজনিত লঘু রক্তচাপ, বুক ধড়ফড় করা এবং সর্দি, বমি বমি ভাব, বমি এবং কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
অতিসংবেদনশীলতা যেমন ফুসকুড়ি, চুলকানি, চামড়া লাল হয়ে যেতে পারে। ঘুম ঘুম ভাব, অস্পষ্ট দৃষ্টি, মুখ শুকিয়ে যাওয়া দেখা যেতে পারে। মূর্ছা যাবার ঘটনা, এনজিওইডেমা ও প্রিয়াপিজম-এর ঘটনা খুবই কম ক্ষেত্রে দেখা যায়।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
সিমেটিডিন এবং ফ্রুসেমাইড।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
মহিলাদের ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য নয়। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার নির্দেশিত নয়।
সরবরাহ :
ম্যাক্সরিন’ ক্যাপসুল ৫x৪টি।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ