আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Rex রেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Rex রেক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
বিটা ক্যারোটিন ৬ মি.গ্রা., ভিটামিন সি ২০০ মি.গ্রা. এবং ভিটামিন ই ৫০ মি.গ্রা./ট্যাবলেট।
নির্দেশনা :
চোখের ছানিপড়া ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থায় সাহায্য করে শরীরকে সংক্রমণ ও তীব্র রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। বস্তুত: এ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে ।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
একটি ট্যাবলেট প্রতিদিন বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
উপাদানগুলোর কোনটির প্রতি অতি সংবেদনশীলতা, হাইপারভিটামিনোসি এ ও ই এর ক্ষেত্রে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
পাতলা পায়খানা এবং ত্বক হালকা হলুদ বর্ণের হতে পারে। মাত্রাধিক্য হলে ত্বক ঝড়ে পড়া, ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, চুলের অসম বৃদ্ধি, ক্ষুধামন্দা দেখা দিতে পারে। পেটের ব্যথা এবং অন্যান্য পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
সাধারণত: তেমন কোন উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়ার প্রমান পাওয়া যায়নি। ভিটামিন সি প্যারাসিটামলের হাফ-লাইফ বাড়িয়ে দেয়।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়ে স্বাভাবিক মাত্রায় নিরাপদ। অধিকমাত্রায় ব্যবহারে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সরবরাহ :
রেক্স’ ট্যাবলেট। ৩০টি।
ঔষধের ক্রিয়া
ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:
ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও দেখুনঃ