Site icon Medical Gurukul [ মেডিকেল গুরুকুল ] GOLN

Amocid এমোসিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য

Amocid এমোসিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Amocid এমোসিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Amocid এমোসিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান:

হলারেণা এন্টিডিসেনটেরিকা, ভাইটিস ভিনিফেরা, মধুকা ইন্ডিকা এবং উষ্ণরটিয়া ফ্রুটিকোসা সহ অন্যান্য ভেষজ উপাদানের নির্যাস।

 

 

নির্দেশনা:

এমোসিড সিরাপ-

  1. ডিসেনটেরি (এমোবিক ও ব্যাসিলারী )
  2. জিয়ারডিয়াসিস
  3. হেলমিস্থিয়াসিস
  4. ইনফ্লামেটরি বাওয়েল ডিজিজ (কোলাইটিস, ক্রোনস্ ডিজিজ) এ নির্দেশিত।

এছাড়া এমোসিড সিরাপ হেপাটিক এমোয়েবিয়াসিস, হেপাটোস্প্রিনোমেগালি ও ইনটেস্টাইনাল পরজীবীর বিরুদ্ধে কার্যকারী।

মাত্রা ও ব্যবহারবিধি :

৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে: ১/২ – ১ চা চামচ (২.৫ – ৫ মি.লি.) দিনে ২-৩ বার খাওয়ার পর ৭-১৪ দিন ধরে কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। ৬ – ১২ বছর বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে ১ চা চামচ (৫ মি.লি.) দিনে ৩ বার খাওয়ার পর ৭-১৪ দিন ধরে কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

১২ বছরের উপরে এবং প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে: ২ চা চামচ (১০ মি.লি.) দিনে ৩ বার খাওয়ার পর ৭-১৪ দিন ধরে কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। কোলাইটিসের ক্ষেত্রে এমোসিড সিরাপ ৩ মাস ধরে সেবন করা উচিত।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:

এটি নিরাপদ ও সুসহনীয়। প্রাকৃতিক উপায়ে কাজ করে বিধায় অন্যান্য পরজীবি বিরোধী ওষুধের ন্যায় পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া যেমন বমি বমি ভাব, উদারাময়, মাথা ব্যথা হয় না।

 

 

গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার:

চিকিৎসা গবেষণা তথ্যানুযায়ী গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়ে এর ব্যবহার কোন সমস্যা সৃষ্টি করে বলে জানা যায়নি তথাপি গর্ভাবস্থায় ব্যবহার না করা উচিৎ বা ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিৎ।

সরবরাহ:

১০০ মি.লি. সুস্বাদু ও সুগন্ধযুক্ত সিরাপ ।

 

আরও দেখুনঃ

Amodis এ্যামোডিস ওষুধের যাবতীয় তথ্য

Exit mobile version